মাঝারি লক্ষ্যে ব্যাট করতে নেমে প্রথমেই মুখ থুবড়ে পড়ে পাকিস্তান দল। ১৫ রানেই হারিয়ে বসে ৫ উইকেট। পরে খুশদিল শাহ এবং ফাহিম আশরাফের ব্যাটে লড়াইয়ে ফেরে পাকিস্তান। কিন্তু শেষ পর্যন্ত আর জয়ের বন্দরে যেতে পারেনি তারা।
জয়ের জন্য শেষ ওভারে পাকিস্তানের প্রয়োজন ছিল ১৩ রান, হাতে ছিল এক উইকেট। মুস্তাফিজের করা ওভারের প্রথম বলেই বাউন্ডারি হাঁকিয়ে জয়ের ভীত সহজ করেন দানিয়েল। পরের বলেও উড়িয়ে মেরেছিলেন এই ব্যাটার, তবে মিডউইকেটে দাঁড়িয়ে থাকা শামীম হোসেনের হাতে ক্যাচ চলে যায়। তাতে ৮ রানের জয় তুলে নেয় বাংলাদেশ।
দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টিতে মিরপুরে টস হেরে আগে ব্যাট করতে নেমে নির্ধারিত ২০ ওভারে সবকটি উইকেট হারিয়ে ১৩৩ রান করেছে বাংলাদেশ। জবাবে খেলতে নেমে ১৯ ওভার ২ বলে সবকটি উইকেট হারিয়ে ১২৫ রানের বেশি করতে পারেনি পাকিস্তান।
সিরিজ জয়ের পর অবশ্য নিজের অনূভুতি ব্যক্ত করেছেন বাংলাদেশ অধিনায়ক লিটন দাস। পুরস্কার বিতরণী মঞ্চে তিনি বলছিলেন, ‘পাওয়ার প্লেতে আমাদের ভালো করা দরকার ছিল তবে সেটা আমরা করতে পারিনি। জাকের এবং মেহেদী দারুণ ব্যাটিং করেছে। আমরা দারুণ বোলিং করেছি মাঝের সময় ছাড়া। কিছু ভুল অবশ্য ছিল, বিশেষ করে ক্যাচ মিস। আর সিরিজটি আমরা সম্প্রতি বিমান দুর্ঘনার যারা প্রাণ হারিয়েছেন তাদের জন্য উৎসর্গ করছি।’